সন্ন্যাসিনী না হয়ে নায়িকা
২৪ ঘন্টা খবর : গভীর বিষাদ অথবা অত্যধিক ভোগ— দুটি বিপরীতধর্মী ঘটনা। কিন্তু অনেক সময় এ দুটি কারণে সংসারী মানুষ সন্ন্যাসব্রত নেন। আর থাকতে হয় ঈশ্বরপ্রীতি। কিন্তু জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজের ঘটনাটা কী? কেন সন্ন্যাসিনী হতে চেয়েছিলেন এ শ্রীলঙ্কান সুন্দরী! জ্যাকুলিনের ক্ষেত্রে অবশ্য উপরের কোনো কারণই খাটে না। যে বয়সে সন্ন্যাসিনী হওয়ার কথা ভেবেছিলেন তিনি, তখন অত্যধিক ভোগে সব বাসনা পূর্ণ হওয়ার কথাই নয়! তখন তার বয়স মাত্র ১২! ওই বয়সে কাউকে দেখে দু-একটা ছোটখাটো ভাললাগা তৈরি হতেই পারে! থাকতে পারে সেই ভালবাসা পূর্ণ না হওয়ার দুঃখও! তাও সেটাও সন্ন্যাস নেওয়ার জন্য যথেষ্ট কারণ নয়! তা হলে? ‘রয়’ সিনেমার এ নায়িকা জানাচ্ছেন, ওই সন্ন্যাস নেওয়ার ব্যাপারটা ছিল নেহাতই খেয়াল! ছোট থেকেই মানুষের কষ্ট তাকে দুঃখ দিত। তাই তার মনে হয়েছিল, সন্ন্যাসিনী হয়ে মানুষের সেবা করলে জীবন সার্থক হবে! সম্প্রতি কিশোরবেলার ওই গোপন কথা জানিয়েছেন এক টকশোতে! তা, না-ই বা হলেন তিনি সন্ন্যাসিনী! মানুষের সেবা করার জন্য যা যা ক্ষমতা থাকা দরকার, ঈশ্বর তো তার সবই তাকে দিয়েছেন। সেই ক্ষমতা নিয়ে মানুষের জন্য কী করবেন নায়িকা, সময়ই তার জবাব দেবে!