তখন থেকেই ফুটবল নিয়ে খেলতে খেলতে অর্জন করে অপুর্ব ক্রীড়া দক্ষতা। গতবছর ফরিদপুরে অনূর্ধ ১২ ফুটবল এর বাছাই পর্বে নজর কারে কোচ আবুল কাশেম ভোলার।কিন্তু পারিবারিক সমস্যার কারনে বাধাগ্রস্থ হয়মুরসালিনের পথচলা। মামা সুবাহানের উৎসাহ ও পরিশ্রমের মাধ্যমে নতুন করে শুরুহয় তার ফুটবল জীবন। মামাকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত ফুটবল খেলায় অংশ নিয়ে প্রদর্শন করতে থাকে তার ফুটবল যাদু।
মুরসালিনের মালয়েশিয়া যাবার বিষয়ে জানতে চাইলে মুঠোফোনে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের ন্যাশনাল ইয়োথ ফুটবল কোচ আব্দুর রাজ্জাক তার বিদেশ যাবার কথার নিশ্চয়তা দিয়ে বলেন আগামী ০৯/১২/২০১৫ তারিখে মালয়েশিয়ায় সুপার মককাপর্ টুনামেন্টে অংশগ্রহনের জন্য ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক বাছাই পর্বে সারা বাংলাদেশের ৪৬০ জন প্রতিযোগিদের মধ্যে দক্ষতা ও পারদর্শিতার ভিত্তিতে মোট ৩০ জনকে নির্বাচিত করা হয়। তাদের মধ্যে মুরসালিন তার নিজ ক্রীড়া নৈপুন্য দেখিয়ে নির্বাচিত হয়েছে।
তিনি বলেন “আমি মুরসালিনের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী ওর অসাধারন ক্রীড়া নৈপুন্য সকলকে মুগ্ধ করেছে আমি ওর ভবিষ্যৎ সাফলতা কামনা করছি” ছেলের এমন সফলতায় তার মায়ের অনুভুতি জানতে চাইলে তিনি তার ভাই সুবাহানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন নিজের চেষ্টা ও মামার সহযোগিতায় মুরসালিন এ পর্যায়ে এসেছে, আমার বিশ্বাস পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ও অনেক বড় খেলোয়ার হতে পারবে। মিড ফিল্ডার মুরসালিন ভবিষ্যতে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলে খেলার ইচ্ছে প্রকাশ করে ও বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের ফুটবলকে অনেক উচু স্থানে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে।