আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
কলকাতার দৈনিক আজকাল জানিয়েছে, ঠিক কী কারণে একসঙ্গে দুই বোন মৃত্যুর মতো কঠিন পথ বেছে নিয়েছে তা আবিস্কারে সমর্থ হয়নি পুলিশ।তবে পুলিশের অনুমান, মানসিক অবসাদের কারণে ওরা আত্মঘাতী হয়েছে।
পুলিশ জানায়, তাদের বাবা সুভাষ দত্ত বেসরকারি বাসচালক। বাবার সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তাদের মা শেফালি দত্ত দাদু দিলীপ দত্তের কাছে চলে আসেন তাদের নিয়ে। সেখানেই তারা বড় হতে থাকে। মা খড়দা এলাকায় একটি প্রিন্টিং কারখানায় কাজ করেন। শুক্রবার তারা যথারীতি দাদুকে স্নান করিয়ে দেয়। মায়ের জন্য খাবার তৈরি করে দেয়। মা কাজে বেরিয়ে যান। রাত ৮টা নাগাদ দুই বোনের সাড়াশব্দ না পেয়ে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। দেখেন ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। দুই বোন ওড়নার ফাঁসে ঝুলছে।
দু’জনের এক সঙ্গে আত্মহতার পেছনে কারও প্ররোচনা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।