আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
সংস্থাটি জানিয়েছে, গত বুধবার কলেরার প্রাদুর্ভাব বিষয়ে সরকারি ঘোষণার পর কেবল ওবানগুই নদী এলাকায় ৬৬ জন আক্রান্তের তথ্য রেকর্ড করা হয়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত সরকারি হিসাবে কলেরায় মৃতের সংখ্যা ছিল ১০।
মধ্য আফ্রিকায় ইউনিসেফের প্রতিনিধি মোহাম্মদ মালিক ফল বলেন, ‘শিশুরা, বিশেষ করে যাদের বয়স পাঁচ বছরের নিচে, এই প্রাণঘাতী রোগে তাদের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে।’
রাজধানী বাংগুই থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে ডিজোকোউ এলাকায় প্রথম কলেরার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়।
এক বিবৃতিতে ইউনিসেফ বলেছে, ‘এই এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ পানি পানের সুযোগ নেই কিংবা থাকলেও খুবই সীমিত। তারা পানির প্রাথমিক উৎস হিসেবে ওবানগুই নদীর পানি ব্যবহার করে। নৌকায় যাতায়াত করা আক্রান্ত লোকজন থেকে জীবাণু ভাটিতে সংক্রমিত হয়েছে।’
সংস্থাটি আরো জানিয়েছে, তারা স্থানীয়দের মাঝে ওষুধ, নিরাপদ পানি ও যন্ত্রপাতি বিতরণ করছে।