টাফ রিপোর্টার : বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী। নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিঠি দিয়েছেন তিনি।
বুধবার (২৮ অক্টোবর) রাতে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হাতে এ চিঠি পৌঁছে দিয়েছেন শমসের।
তবে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখন পর্যন্ত আমার হাতে কোনো চিঠি পৌঁছায়নি। বিষয়টি সম্পর্কে এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে পারবো না।
এর পর বেলা ১২টায় শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজে হাতে পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।
পদত্যাগের কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, স্বাস্থ্যগত কারণে আমি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছি। আপনারা জানেন আমি একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা। শারীরিকভাবে এখন আর রাজনীতি করার মতো অবস্থায় নেই। এ কারণে বিএনপির সব পদ থেকে সরে গিয়ে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন থেকেই তা কার্যকর হবে।
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে ২০০১-২০০৫ সাল পর্যন্ত শমসের মবিন চৌধুরী ছিলেন পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে।
নির্বাচনে অংশ না নিলেও গত কয়েকবছর ধরে তিনি বিএনপির মূল ক্ষমতাকেন্দ্রের খুব কাছাকাছিই ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দুই বছর চাকরি মেয়াদ শেষে করে ২০০৮ সালে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে বিএনপিতে যোগ দেন শমসের মবিন চৌধুরী। সে সময় চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পান তিনি।
২০০৯ সালে বিএনপির কাউন্সিল হলে শমসের মবিনকে দলের ভাইস চেয়ারম্যান করা হয়।
চলতি বছরের শুরুতে বিএনপি ও শরিকদের টানা অবরোধ-হরতালের মধ্যে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সেনাবাহিনী থেকে কূটনীতিক বনে যাওয়া শমসের মবিন। পরে আদালত তাকে জামিনে মুক্তি দেয়।
বুধবার (২৮ অক্টোবর) রাতে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হাতে এ চিঠি পৌঁছে দিয়েছেন শমসের।
তবে বৃহস্পতিবার (২৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, এখন পর্যন্ত আমার হাতে কোনো চিঠি পৌঁছায়নি। বিষয়টি সম্পর্কে এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে পারবো না।
এর পর বেলা ১২টায় শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজে হাতে পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।
পদত্যাগের কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, স্বাস্থ্যগত কারণে আমি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছি। আপনারা জানেন আমি একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা। শারীরিকভাবে এখন আর রাজনীতি করার মতো অবস্থায় নেই। এ কারণে বিএনপির সব পদ থেকে সরে গিয়ে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন থেকেই তা কার্যকর হবে।
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে ২০০১-২০০৫ সাল পর্যন্ত শমসের মবিন চৌধুরী ছিলেন পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে।
নির্বাচনে অংশ না নিলেও গত কয়েকবছর ধরে তিনি বিএনপির মূল ক্ষমতাকেন্দ্রের খুব কাছাকাছিই ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দুই বছর চাকরি মেয়াদ শেষে করে ২০০৮ সালে খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে বিএনপিতে যোগ দেন শমসের মবিন চৌধুরী। সে সময় চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পান তিনি।
২০০৯ সালে বিএনপির কাউন্সিল হলে শমসের মবিনকে দলের ভাইস চেয়ারম্যান করা হয়।
চলতি বছরের শুরুতে বিএনপি ও শরিকদের টানা অবরোধ-হরতালের মধ্যে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন সেনাবাহিনী থেকে কূটনীতিক বনে যাওয়া শমসের মবিন। পরে আদালত তাকে জামিনে মুক্তি দেয়।