আত্মসমর্পণ করা অন্য নেতারা হলেন— জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি রফিকুর রহমান তোতন, সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, যুগ্ম-সম্পাদক আব্দুস সালাম, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামের ছেলে জেলা কমিটির সদস্য অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ও পৌরসভার পাঁচ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজিজুল কামাল সুইট।
বিবাদীদের আইনজীবী এ্যাডভোকেট শহীদ ইকবাল জানান, গত ৫ অক্টোবর পুলিশ বাদী হয়ে তরিকুল ইসলামসহ জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা করে। আসামিদের মধ্যে ছয়জন এদিন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবু ইব্রাহিমের আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেলাহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ্যাডভোকেট ইকবাল বলেন, ‘আসামিদের জামিনের জন্য তারা উচ্চ আদালতে যাবেন।’
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য বিএনপি নেতারা জজকোর্ট এলাকায় আসেন। আদালত বসতে দেরি হওয়ায় এবং খবর পেয়ে দলের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী হাজির হওয়ায় নেতারা আদালত চত্বর ত্যাগ করে পাশে প্রেস ক্লাব চত্বরে আসেন। সেখানে অল্প সময়ের মধ্যে কয়েকশ’ নেতাকর্মী জড়ো হন। ছয় নেতাকে নিয়ে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তারা আদালতে যান।