স্পোর্টস ডেস্ক : প্রথম ম্যাচে খুব বেশি ব্যাট করার সুযোগ পাননি। বরিশাল বুলসের বিপক্ষে ১৪৮ রানের চ্যালেঞ্জ পাড়ি দিতে গিয়ে প্রয়োজনীয় রান তুলে নিয়েছিলেন মেহেদী মারুফ। তবে শেষ দিকে এসে ফিনিশিংটা ঠিকই দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের তরুণ সেনসেশন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। করেছিলেন ৫ বলে ১০ রান।
তবে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে ভালোভাবে ব্যাট করার সুযোগ পেলেন তিনি। শুধু ভালোভাবেই নয়, নিজের জাত চেনানোর দারুণ সুযোগটা কাজে লাগিয়ে ছাড়লেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। একই সঙ্গে ঢাকাকেও কঠিন বিপর্যয় থেকে উদ্ধার করলেন তিনি।
১৩ রানে প্রথম উইকেট পড়ে ঢাকার। এরপর ১ উইকেটে ৪৩ থেকে ঢাকার রান ৪ উইকেটে ৪৩। পর পর তিন উইকেট হারিয়ে যখন দারুণ বিপর্যয়ে ঢাকা ডায়ানামাইটস, তখন তাদের ত্রানকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত।
রবি বোপারা আর ডোয়াইন ব্র্যাভোকে সঙ্গে নিয়ে নিজে খেললেন অসাধারণ একটি ইনিংস। বিপিএলে নিজের প্রথম হাফ সেঞ্চুরির ইনিংসটা খেলে ফেললেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৪৬ বলে ছিলেন ৫৯ রানে অপরাজিত। ৬টি বাউন্ডারির সঙ্গে ছিল ১টি ছক্কার মার। তার এই ইনিংসের ওপর ভর করে ঢাকাও পৌঁছে যায় ১৩৮ রানের মাইলফলকে।