নিজস্ব প্রতিবেদক :
এ বছর ২ কোটি শিশুকে এই ভিটামিন খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ৬ থেকে ১১ মাস বয়সি শিশুদের একটি করে নীল রঙের ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সি শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান ও জাতীয় পুষ্টি সেবা কার্যক্রমের আওতায় এ ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছে।
এক লাখ ২০ হাজার স্থায়ী কেন্দ্র থেকে ক্যাম্পেইন পরিচালনা করছে। এ ছাড়া অতিরিক্ত ২০ হাজার ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্র থাকার কথা রয়েছে। ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রগুলো বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, ফেরিঘাট, টোল প্লাজা, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, খেয়াঘাট ইত্যাদি স্থানে বসানো হয়েছে।
এ ছাড়া দুর্গম এলাকার ১২ জেলার ৪৬ উপজেলায় আরো চার দিন কেন্দ্র খোলা থাকবে। যারা বাদ পড়বে তাদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পর্যালোচনার জন্য প্রতিটি উপজেলা, জেলা ও কেন্দ্রে সার্বক্ষণিক নিয়ন্ত্রণকক্ষ খোলা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক বলেছিলেন, বাংলাদেশ থেকে অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব নির্মূল ও শিশুমৃত্যু প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পইনের আয়োজন।